Koto Sundor Kore Tumi | কত সুন্দর করে তুমি | শিল্পী লামিয়া ইসলাম | New ...

 

Subscribe Our channel
Title : Koto sundor Kore Tumi
Singer : Lamiya islam
Lyric  : Sirajom Monira
Tune : Abu Bakar Doher
Sound Design : Abu bakar doher
Record Label : Abs tune studio
Camera : abu bakar
Edit & Color : Abu bakar
Gfx : Abu bakar
#KotoSundor
#Subscribe
#HolyMessenger


ভিডিওটি ভালো লাগলে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন। আমাদের সাথে থাকুন। নতুন কোন ভিডিও সবার আগে পেতে বেল বাটনটি বাজিয়ে রাখুন।

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় ভিউয়ার্স! 🌷আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে সুস্থ সংস্কৃতির সাথে যুক্ত থাকুন এবং ইসলামের বাণী প্রচারে অংশ গ্রহণ করুন।
Warning: The channel content Copyright, Reuse, Re-upload, Remixing etc. strongly prohibited.
সতর্কতাঃ আমাদের চ্যানেলের কোন ভিডিও অনুমতি ব্যতিত ব্যবহার সম্পুর্ন নিষেধ।
আশা করছি লাইক, কমেন্ট, শেয়ার করে আমাদের সাথেই থাকবেন...

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় ভিউয়ারস, উন্নত এবং সুন্দর ভিডিও মেকিং এর জন্য স্পন্সর এবং ডোনেশন একটা ফ্যাক্ট । আমাদের আয়োজনগুলো তৈরিতে এর শুন্যতা ভীষণ । আল্লাহর রহমত, নিজেদের প্রচেষ্টা এবং আপনাদের অব্যাহত ভালোবাসায় আমাদের এগিয়ে চলা  । আশাকরি আপনার সুযোগ থাকলে ভিডিও তৈরিতে স্পন্সর অথবা ডোনেট করে এ পথচলাকে বেগবান করবেন ইনশাআল্লাহ ।

“কি বললাম তোকে শুনতে পাসনি? তারপরও বেহায়ার মতো এইখানে দাঁড়িয়ে রয়েছিস।”
আদিত্য ধমকের সুরে বললো কথাটা। রাইমা ভয় পেয়ে এক পা পিছিয়ে গেল। রাইমার কাছে আদিত্য এর ধমক শুনা এইটা নতুন কিছু না। কিন্তু আদিত্য আজকে একটু বেশিই রেগে গেছে রাইমার কাছে। যার কারনে রাইমা আজকে একটু বেশিই ভয় পেয়ে গেছে। রাইমা আজকে ভয় পাচ্ছে এইটা ভেবে যে আদিত্য ওর গায়ে হাত তুলে না বসে।
আদিত্য কে এইভাবে রেগে যেতে রাইমা কোনদিন দেখেনি। এর জন্য রাইমার ভয় হচ্ছে হাত না তুলে বসে। রাইমার মনে পড়ে একবার হাত তুলতে তুলতেও হাত নামিয়ে নিয়েছিল। আজকে না হয় গালে বসিয়ে দেয়। রাইমা ভয় পেয়ে চুপটি করে দাঁড়িয়ে আছে।
“কি হলো কথা কি কানে যাচ্ছে না তোর? তাড়াতাড়ি কি যাবি। এমনিতে মাথা গরম হয়ে আছে আর মাথা গরম করিস না। নইলে আজকে খারাপ কিছু হয়ে যাবে।”
“যাইতাছি ছোট সাহেব।”
রাইমা এক দৌড় দিয়ে চলে গেল। রাইমা আদিত্য দের বাড়িতে কাজ করে। রাইমার বয়স আঠারো। পেটের দাঁয়ে কাজ করতে বাধ্য হয়েছে। সুন্দর পড়ালেখাও করছিল। ওর মামির সহ্য হচ্ছিল না এইটা তাই টাকার লোভে ওদের বাড়িতে কাজ করতে পাঠিয়েছে। রাইমা আসতে চায়নি। রাইমাকে ভয় দেখিয়ে এই বাড়িতে পাঠিয়েছে।
এই বাড়িতে আসার পর থেকে আদিত্য পছন্দ করতো না রাইমাকে। রাইমার কথা বলা কাজ করার ধরন কোন কিছুই পছন্দ হতো না আদিত্য এর। রাইমা আসলে চঞ্চল একটা মেয়ে। যেইটা আদিত্য এর কোন ভাবে পছন্দ না।
রাইমা কান্না করতে করতে রান্না ঘরে চলে গেল। রাইমা কফি বানানো শুরু করে দিল।
“সবসময় ছোট সাহেব আমার লগেই এমন করেন। তিনি ক্যান যে আমারে সহ্য করতে পারেন না। এইটা মোর মাথায় কোনদিন ঢুকেই না। আমি কি যে ক্ষতি করছি তেনার। তাড়াতাড়ি খ না না কফি বানায় লইয়া যায় পড়ে তিনি আমারে পিঠাইতেও পারেন।”
________
আদিত্য বসে রয়েছে। কি যেন একটা ভাবছে। আদিত্য এর ফোন বাজছে আদিত্য এর সেদিকে কোন খেয়াল নেয়। আদিত্য এর মোবাইল সাইলেন্ট করে রাখা। আদিত্য ওর ল্যাপটপ টা অন করলো। কি যেন একটা খোঁজার চেষ্টা করছে। কিন্তু কিছুতেই খুঁজে পাচ্ছে না।
আদিত্য এর মাথা ব্যথা আরও বেড়ে গেল। এমনিতে আদিত্য এর অনেক কাজ করতে হবে। এর জন্য আদিত্য রাইমাকে কফি করে নিয়ে আসতে বলেছে।
“এই রাইমাটাও একটা কাজও ঠিকমতো করতে পারে না। সবসময় লেট করে সবকিছু। তারপরও বুঝি না বাকি সবাই ওকে কেন পছন্দ করে। আজকে নিশ্চিত রাইমা আমার হাতে মাইর খাবে। উফ। রাইমা তোকে কি মারলে তাড়াতাড়ি করে আসবি।”
রাইমা তাড়াতাড়ি করে আদিত্য এর রুমে ঢুকলো।
“এই নেন ছোট সাহেব আপনের কফি।”
“এত দেরি হলো কেন? তুই জানিস না আমি দেরি করাটা পছন্দ করি না।”
“আর ওমন হবে না ছোট সাহেব।”
“যা এখন এইখান থেকে। আর শুন একটু শুদ্ধ ভাবে কথা বলার চেষ্টা করবি। আমার অনেক বিরক্ত লাগে।”
“আইচ্ছা ছোট সাহেব। ছোট সাহেব আপনের ফোন বাজতাছে।”
“তোকে দেখতে হবে না যা তুই।”


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url