SADHGURU DESTROYS Zakir Naik's SHIRK Branding

Not against Islam. Only against Zakir Naik. ★Please share the video and hence spread the awareness★ ★SUBSCRIBE★ Thank you so much for watching! 

_____
অহনা আদিত্য এর জন্য অপেক্ষা করছে। অহনা প্রায় আধ ঘন্টা ধরে আদিত্য এর জন্য অপেক্ষা করছে। কিন্তু আদিত্য এর কোন খবর নেয়। বিশ মিনিট পরে আদিত্য চলে আসলো। আদিত্য কে বসতেও দিল না তার আগেই অহনা বলা শুরু করে দিল।
“তুমি আমাকে বললে সময় মতো থাকতে। আর তুমি নিজেই এত লেট করলে। মানে আমার জন্য তোমার কাছে কোন সময় নেয় আদিত্য।”
আদিত্য অনেক রেগে গেছে। একে তো বসার আগেই উল্টো পাল্টা কথা বলা শুরু করে দিয়েছে। আদিত্য রেগে গিয়ে বলা শুরু করলো।
“এই মেয়ে তোর সমস্যা টা কি রে মানে সবসময় এই উল্টো পাল্টা কথা বলা শুরু করে দিস। আর মাথাটা গরম করে দিস। আর আজকে তো লিমিট ক্রস করে ফেলছিস। তোর সাথে রিলেশন করাটাই ভুল হয়ছে। তুই দেখতেই শুধু সুন্দর আর তোর কোন বুদ্ধি নেয়। কোন ম্যানারস নেয়।”
“আদিত্য তুমি এইগুলো কি বলছো?”
“যা সত্য তাই বলছি। তোর কারনে আজকে ভালো মতো ঘুমাতে পারিনি।”
“আদিত্য শুন।”
আদিত্য কোন কথায় না শুনে চলে গেল। অহনার কোন কথায় আদিত্য এর ভালো লাগে না। আদিত্য রাগ করে অফিসে চলে গেল।
______
আলতাফ সাহেব, আমেনা, আশা আর অরুন চলে আসছে। সাথে আলতাফ সাহেব তার বুড়ো মা বাবাকে নিয়ে চলে আসছে। খুব শীঘ্রই অরুন এর যে বিয়ে হবে। অরুন আদিত্য এর বড় ভাই। পারিবারিক ভাবেই অরুন এর বিয়ে ঠিক করা হয়ছে।
আশা অরুন আর আদিত্য এর ছোট বোন। আশা আর রাইমার বয়স একই। আশা কলিং বেলে চাপ দিলো।
“বোধ হয় তেনারা চলে আসছেন। তাড়াতাড়ি দরজা খুইলা দেয়।”
রাইমা দৌড় দিয়ে এসে দরজা খুলে দেয়।
“আসসালামুলাইকুম।”
“ওলাইকুমআসসালাম।”
“ভিতরে আহেন। আরাম করেন।”
সবাই ভিতরে চলে আসে। সবাই সোফায় বসে পড়ে। রাইমা নিচে বসে। আর বলে,,,,
“অনেক দিন পরে আইলেন আপনারা। আপনারা তো আহেন না।”
“তোমার সাথে গল্প করতে আসছি। তুমি খুব গল্প করতে পার।”
“আমি আপনাগো সবার জন্য খাবার লইয়া আসি।”
আমেনা বেগম বলা শুরু করলো,,,
“রাইমা তোমাকে ব্যস্ত হতে হবে না। আমরা সবাই খেয়ে এসেছি। তুমি অন্যসব কাজ করো।”
“রাইমা তুই পড়ে কাজ করিস। তুই আগে আমার সাথে চল। কিছু কাজ আছে।”
“জ্বি চলেন আফা।”
রাইমা আর আশা চলে গেল। বাকি সবাই সোফায় বসে রইলো। আলতাফ সাহেব এর মা বলা শুরু করলেন,,
“এই একটা মেয়েই পুরো বাড়িকে মাতিয়ে রাখে।”
“হুম। তারপরও আদিত্য কেন যেন এই মেয়েকে সহ্য করতে পারে না। সারাটাক্ষন বকে।”
“মা তুমি তো জান আদিত্য বেশি বকবক করা মেয়ে পছন্দ করে না। তাই ও রাইমাকে দেখতেই পারে না।”
“সবাই পরে কথা বলো এখন সবাই রেস্ট নাও।”
আদিত্য অফিসে বসে রয়েছে। আদিত্য চুপ করে মাথা হেলান দিয়ে বসে আছে। আদিত্য এর মোবাইল এ বারবার ম্যাসেজ আসছে। অহনা ম্যাসেজ করছে। আদিত্য রাগ করছে। আদিত্য অহনাকে ব্লক করলো।
“এই মেয়ে একদম মাথা খেয়ে ফেলেছে। এইবার ম্যাসেজ কর। কোন দুঃখে যে রিলেশন করতে গেছিলাম।”
“স্যার আসবো।”
আদিত্য পিএ আসছে।
“হুম আসেন। কি বলবেন বলুন।”
“স্যার কিছু খন পর একটা জরুরি মিটিং আছে। মিস্টার আবির খান এর সাথে যে ডিল করতে চাচ্ছেন সেইটার। বিজনেস পার্টনার হওয়ার জন্য।”
“ও হ্যা আমি তো একদম ভুলেই গেছি।”
আশা রাইমাকে ওর সাথে নিয়ে গেল। আশা ওর রুমের দরজা বন্ধ করে দিল।
“আফা মনি কিছু কি কইবেন?”
“হুম। তুই তো জানিসই আমার ব্যাপারে সব কিছু সেইটা নিয়া তোরে কিছু বলার আছে।”
“জ্বি আফা মনি বলেন।”
..

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url