Kafon Amar Apon Kobor Amar Ghati | কাপন আমার আপন কবর আমার ঘাঁটি | Holy M...
Nαȥɱα
26 Sep, 2021
কবর নিয়ে সেরা গজল | Kafon Amar Apon | কাফন আমার আপন | Husain Adnan | | Kalarab Shilpigoshthi 2022
কবর নিয়ে সেরা গজল | Kafon Amar Apon | কাফন আমার আপন | Husain Adnan | | Kalarab Shilpigoshthi (2022)
Hope you will enjoy our exclusive Hamd, Naat, Islamic Nasheed,Bangla Islamic Gojol, islamic Gojol, more Islamic Songs and video on our Youtube channel. Don't forget to subscribe Husain Adnan Official
Song : Kafon Amar Apon
Singer : Husain Adnan
Lyric & Tune : sayed Ahmad &Tarek mahmud
Record Label : Tarana Records
Sound Design : Shafin Ahmad
Video Director : Abu Taher
GFX : Abu Taher
মাশা আল্লাহ প্রিয় অসাধারণ একটা গজল আপনার জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইলো মাহফুজ ভাইয়ের কথা অনেক মনে পরে। অনেক দিন পর ভালো লাগার একটি কাজ করলাম আলহামদুলিল্লাহ আদনান ভাইয়ের প্রতিটি কাজই মনকাড়া এই নাশিদটিও আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।
আলহামদুলিল্লাহ হলি টিউন ৫০ লক্ষ সদস্য যুক্ত হয়েছে কলরবের সকালের জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইলো। মাশা-আল্লাহ হুসাইন আদনান ভাইয়ের চমৎকার কন্ঠে সেরা নাশিদ ভালোই লেগেছে। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। মাশাআল্লাহ চমৎকার গেয়েছেন ভাই,, এই সংগীতটি ছোট থেকে শুনতে শুনতে বড়ো হচ্ছি,, এই সংগীতটি যতোই শুনি ততই ভালো লাগে। অনেক অনেক ভালোবাসা রইল ভাই।
মাসা আল্লাহ চমৎকার লাগলো প্রিয় ভাই, প্রিয় সংগিত প্রিয় মানুষের মুখ থেকে শুনতে ভালোই লাগে।। আগের কথা গুলো মোনে পরে গেলো। মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ কি সুন্দর গজাল গিয়েছে অসাধারণ একটি গজল সবাই
একটি করে লাইক কমেন্ট সিয়ার করবেন ইনশাআল্লাহ আল্লাহ পাক কবুল করুন আমিন। মাশাআল্লাহ, এই গজলটি আমার অনেক অনেক অনেক প্রিয় একটি গজল হোসাইন আদনান ভাই এর কন্ঠে আরো ভালো লাগছে।
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ সঙ্গীতটি অনেক সুন্দর আর সত্যি কথাগুলো একদম বাস্তব সব মিলিয়ে অসাধারণ হয়েছে আপনার জন্য শুভকামনা রইল। মাশাআল্লাহ,, হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া অসাধারন একটি গজল পরোওপারের কথা মনে করিয়ে দিলো,, আল্লাহ পাক সবাইকে হেদায়েত দান করুন। আমীন। মাশা আল্লাহ্ আমার ও পছন্দের নাশীদ ।আমি যখন মৃত্যু কোন নাশীদ শুনি চোখে
পানি চলে আসে ।আল্লাহ্ কালেমা পড়তে পড়তে যেন মৃত্যু বরন করতে পারি ।
কবরের আযাব থেকে মুক্তি পাওয়ার দুয়া:আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিন আযাবিল কবর...অর্থ: হে আল্লাহ আমাকে কবরের আযাব থেকে মুক্তি দিন!! মাশা-আল্লাহ অসাধারণ একটা মরমি সংগীত, আশা করি নিয়মিত আগের সকল গান শুনতে পাবো, আকাশে চাঁদ হাসে, গানটি কভার শুনতে চাই। মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে। অনেক আগের গজল আবার নতুন করে শুনলাম।মাশাল্লাহ অনেক দুর এগিয়ে জান দুয়া রইল।
মাথার উপর যেমন ছায়া না থাকলে যেমন সূর্যের তাপটা অনুভব করা যায় ঠিক তেমনি বাবা ছাড়া পৃথিবী টা কেমন তা বুঝা যায় 🙂
_ বেঁচে থাকুক পৃথিবীর প্রতিটি বাবা ও মা ❣ মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ কি সুন্দর গজাল গিয়েছে অসাধারণ একটি গজল সবাই একটি করে লাইক কমেন্ট সিয়ার করবেন ইনশাআল্লাহ। মাশাল্লাহ অসাধারণ একটি নাশিদ। আরো বহু দূরে এগিয়ে যান দোয়া রইলো প্রিয়।
- কিছুটা হলেও বুঝতে পারছি তুমি আবির থেকে কেনো নিলয় হলে।
- ওহ আচ্ছা।
- আব্বু ফোন করেছিল, আমি সবটা বলেছি, মানে বলেছি আমি তোমাকে ভালোবাসি।
- হিহিহি। ভূল করছো জারা।
- কিসের ভূল?
- শোনো, জীবনে দুটো বিষয় অনেক ভেবে করবা, কাউকে গালি কিংবা অপমান করার ক্ষেত্রে, আরেকটা হল কাউকে ভালোবাসার ক্ষেত্রে।
- ভালোবাসার ক্ষেত্রে কেনো?
- হিহিহিহি, দেখো জারা, ভালো যে কাউকেই বাসা যায়। বড় হয়ে ছোটকে, ছোট হয়ে বড়কে, আবার ছাত্রীকে কিংবা টিচারকে, আবার এমনো হয়, ফুপি কিংবা খালাকেও ভালোবাসে মানুষ। তবে একটা কথা মানবেই, মানুষ যে কাউকেই ভালো বাসুক না কেনো, সবসময় মানুষ ভূল সময়ে ভালোবাসে, আর বড় ভূল সময় হলো সেই মানুষটাকে ভালোবাসি জানোনা।
সহজ করে বলি, কাউকে ভালোবাসলে, তাকে ভালোবাসি জানানোর আগে অনেক ভেবে নিবে। সে গ্রহন করবে কিনা এটা ভাববে না, ভাববে সে বিষয়টা কিভাবে নেবে? মনের কথা জানানোর জন্য মহামানব কিংবা কবি বা গুছিয়ে কথা বলার শক্তি লাগে না। খুব সাধারন ভাবেই জানাতে হয়। যাইহোক, আমি আবার বলছি, আমাকে যতটা ভেবেছো নিজের মাঝে সেখানে ভাবনাট ফুল স্টপ দিয়ে ফেলো। মনকে শক্ত করার চেষ্টা করো। যাকে ভালোবাসবে তাকে বারবার কাকুতি মিনতি করে চাওয়ার কিছু নেই। তাকে জানাবে, তাকে বোঝাবে, তাকে দেখাবে নিজের ভালোবাসাটা। সে এমনিতেই তখন তোমার হবে।
আমার ক্ষেত্রে তুমি অন্যরকম। কখনো তোমার প্রতি অনুভুতি আসবে কিনা সন্দেহ। যাইহোক, একটা সিক্রেট বলি, তোমাকে একজন খুব করে ভালোবাসে। আর সে আমার থেকে বেশি কেয়ারিং। তোমাকে দুর থেকে খুব বোঝে।
- কে সে?
- থাকনা কিছুটা রহস্য। তবে সিদ্ধান্ত তোমার, কাজটা আমার। যাও প্লিজ, একা থাকতে দাও।
.
জারা চলে গেলো। আমি জোরে জোরে কয়েকটা নিঃশ্বাস নিলাম। রাগ হচ্ছে খুব। শ্রাবণি কেনো এমন করছে? মেজাজটা খুব করে খারাপ হয়ে যাচ্ছে বারবার। রিল্যাক্স মুডের জন্য বাইরে যাবো ভাবছিলাম। চেয়ার থেকে উঠতেই ফোন বেজে ওঠে। তাকিয়ে দেখি অচেনা নাম্বার। রিসিভ করলাম...
- স্যার, আপনি আমাকে খুজছিলেন? আমার নাম্বার নিয়েছেন শুনলাম। স্যার কোথায় আপনি? সরি স্যার, আসলে ঝামেলাতে ছিলাম বলে অফিসে ছিলাম না। আর তখন আপনি ফোন করেছেন।
- কে আপনি?
- স্যার আমি ডিসি বলছি, সুমন হায়দার।
- ওহ, আপনিই রিদিতার বাবা?
- জ্বি, কিন্তু আপনি আমার মেয়েকে কিভাবে চেনেন?
- হিহিহি, আচ্ছা পরে কথা বলবো এ ব্যাপারে। আপাতত রিদিতাকে কিছুই বলবেন না। কোনো একদিন আপনার বাসায় যাবো।
- সত্যিই আসবেন স্যার?
- হুম। আপনার কিসের প্রবলেম বলুন।
- আসলে স্যার, আমার মেয়ে, বাড়ির সামনের পুকুর পাড়ে বসে ছিল বিকেল থেকে, বাসায় যাচ্ছিল না। তাই ওকে বুঝিয়ে বাসায় নিয়ে আসলাম।
- হিহিহি.. ওকে বায়।
.
ফোন কেটে দিলাম। মনটা ভালো হয়ে গেলো। একটু পর অনুষ্ঠান শেষ হল। সবাই এক এক করে খাবার টেবিলে জড়ো হল। হালকা খাবার খেয়ে আমরা সবাই এখন বাড়ির দিকে রওনা দেবো। খাবার টেবিলে সবদিকে তাকালাম। শ্রাবণি বা অর্কদের কাউকেই দেখলাম না খাবার টেবিলে। হয়ত আমার মত ক্ষ্যাত মার্কা ছেলের সাথে খেতে চাইনা ওরা।
.
বিয়ে শেষ হয়। সবাই গাড়িতে যেয়ে বসে। আমি সবার আগে বাড়ি থেকে বের হলাম। কাউকে না বলে আরো একবার সেই পছন্দের জায়গাতে আসলাম। দেখার ইচ্ছেছিল, রাতের জ্যোৎস্নাময় পরিবেশটাতে পুকুরের সৌন্দর্য দেখতে কেমন লাগে। বাইকের স্পিড তুলে পাঁচ মিনিটেই সেখানে পৌছে গেলাম। রিদিতাদের বাড়ির টা ক্রস করে কিছুটা দুরে এসে দাঁড়ালাাম। বাইক থেকে নেমে সিগারেট জ্বালিয়ে সামনে তাকালাম। বেশ মনোরকম একটি পরিবেশ। চারপাশে জ্যোৎস্নার আলো আর লাইটিং সিস্টেমে জায়গাটা অনেক বেশি আকর্ষনীয় লাগছে।
বেশি দেরি করলাম না। কয়েকটা ছবি তুৃলে নিয়ে আবারো স্পিড তুললাম। বাড়ির সামনে আসতেই চোখ গেলো ব্যালকণিতে থাকা রিদিতার দিকে। আমি হাই দিলাম হাত তুলে। আর দেরি করিনি, তাড়াতাড়ি চলে আসলাম বিয়ে বাড়ির সামনে। গাড়িগুলো সব চলে গেছে। আমি বিয়ে বাড়ি পেরিয়ে কিছুটা দুর আসতেই পিছন থেকে আমার নাম ধরে কে যেনো জোরে ডাক দেয়। আমি বাইক থামালাম। রিফাত আর আরাফ আমার পাশে বাইক রাখলো। আমাকে বললো..
- দোস্ত, ঝামেলা হয়ে গেছে।
- তোরা এখনো যাসনি? কিসের ঝামেলা?
- অর্ক, শ্রাবণি, আর কয়েকটা মেয়েদের খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। গাড়িগুলো চলে যাওয়ার পর খোজ পেলাম যে শ্রাবণি যায়নি। আর এদিকে অর্ককেও খুজে পাচ্ছিনা। দোস্ত অর্ককে নিয়ে সন্দেহ হচ্ছে। কিডন্যাপার নয়তো? ওকে মেলে আমি মেরেই ফেলবো।